মাছের সম্পূরক খাদ্য তৈরি : মাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক খাবারের পাশাপাশি সম্পূরক খাদ্য দিতে হয়। সম্পূরক খাদ্য নিজে তৈরি করে দেয়া যায় আবার বাজার থেকে পিলেট খাবার ক্রয় করে দেয়া যেতে পারে।
নিচে খাদ্য তৈরীর উপাদান সমূহের আমিষ ও শর্করার হার দেয়া হলো :
ক্রমিক নং |
উপকরণের নাম |
আমিষের পরিমাণ |
শ্বেতসার |
০১. |
সয়াবিন মিল |
৪২-৪৪ |
২৪-২৮ |
০২. |
সরিষার খৈল |
৩২-৩৩ |
২২-২৬ |
০৩. |
এ্যাংকার ডাল |
৩৬ |
২৪-২৮ |
০৪. |
বাদাম |
৩২ |
২৪-২৮ |
০৫. |
তিল/তিসি |
২৮-৩২ |
২৪-২৮ |
০৬. |
মসুর/মুগ ডাল |
২৪-২৫ |
২৪-২৮ |
০৭. |
বুট |
১৯ |
২৪-২৮ |
০৮. |
ফিসমিল এনালগ |
৬২-৬৪ |
- |
০৯. |
ফিসমিল |
৫৪-৫৮ |
- |
১০. |
শুটকী |
৫০-৫২ |
- |
১১. |
অটো ব্রান |
১৪ |
২৮-৩৪ |
১২. |
দেশী ব্রান |
৮-১০ |
১৮-২২ |
১৩. |
ডিওআরবি |
১৮ |
৪২-৪৮ |
১৪. |
গমের আটা |
৮-১০ |
৫৮-৬২ |
১৫. |
গমের ভূষি |
১৪ |
৪৪-৪৮ |
১৬. |
রাইস পলিশ |
৬-৭ |
৭২-৭৬ |
১৭. |
ধানের আটা |
১-২ |
৭৮-৭৯ |
১৮. |
ময়দা |
১-২ |
৬২-৬৪ |
মাছ চাষের ক্ষেত্রে পরিমিত পরিমাণ আমিষ মাছের খাদ্যে নিশ্চিত করতে হয়। অন্যথায় মাছের আশানুরূপ ফলন হবে না। খাদ্যে আমিষের হার হলো :
খাদ্য তৈরির নিয়ম
উপরে উল্লেখিত খাদ্য উপাদান গুলো থেকে যে উপাদানগুলো সহজলভ্য সেগুলোর কয়েকটি উপাদান মিশ্রিত করে খাদ্য তৈরি করা যাবে, তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে মিশ্রিত খাদ্যে যেন পরিমিত আমিষ থাকে এবং এতে আমিষ ও শ্বেতসার এর অনুপাত ৩ : ২ হয়। নিচে খাদ্য তৈরির ধাপগুলো দেওয়া হলো :